অস্থিসন্ধি
হাড় আমাদের শরীরের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এটি আমাদের শরীরের কাঠামো প্রদান করে, অঙ্গগুলিকে সুরক্ষিত রাখে এবং বিভিন্ন শারীরবৃত্তীয় কাজের জন্য অত্যাবশ্যক।
হাড়ের গঠন ও কার্যকারিতা:
হাড় মানবদেহের মূল গঠন উপাদান, যা মাংসপেশি ও অঙ্গগুলিকে সমর্থন করে। এটি ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাসের মতো খনিজ পদার্থ নিয়ে গঠিত, যা শক্তিশালী এবং কঠিন। হাড় বিভিন্ন ধরনের, যেমন লম্বা, সংক্ষিপ্ত, ফ্ল্যাট ও অকার্যকর। হাড়ের প্রধান কার্যকারিতা হলো দেহের গঠন, অঙ্গগুলির সুরক্ষা, এবং রক্তকণিকা উৎপাদন। এটি চলাচলে সাহায্য করে, মাংসপেশির সাথে সংযোগ স্থাপন করে। হাড়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সঠিক পুষ্টি ও শারীরিক কার্যকলাপ জরুরি।
হাড়ের প্রধান কার্যকারিতা হলো:
হাড়ের প্রধান কার্যকারিতা মানবদেহের গঠনে ও সুরক্ষায় অপরিহার্য।
প্রথমত, হাড় দেহের কাঠামো গঠন করে, যা মাংসপেশি ও অঙ্গগুলিকে সমর্থন দেয়। এটি দেহের রূপ ও অবকাঠামো নির্ধারণে সাহায্য করে।
দ্বিতীয়ত, হাড়ের সুরক্ষা বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি নাজুক অঙ্গ যেমন মস্তিষ্ক, হৃদয় ও ফুসফুসকে আঘাত থেকে রক্ষা করে। উদাহরণস্বরূপ, খুলি মস্তিষ্ককে সুরক্ষিত রাখে এবং রিবস বুকের অঙ্গগুলিকে নিরাপদে আবদ্ধ করে।
তৃতীয়ত, হাড় রক্ত উৎপাদনে অংশগ্রহণ করে। হাড়ের মজ্জা রক্তকণিকা তৈরি করে, যা দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ও অক্সিজেন পরিবহণে সাহায্য করে।
চতুর্থত, হাড় ক্যালসিয়াম ও ফসফরাসের মতো খনিজ পদার্থ সংরক্ষণ করে, যা শরীরের বিভিন্ন কার্যক্রমে প্রয়োজনীয়।
শেষে, হাড় চলাচলের জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম সরবরাহ করে। এটি মাংসপেশির সাথে সংযুক্ত হয়ে চলাফেরায় সহযোগিতা করে। তাই, হাড়ের সঠিক যত্ন নেওয়া ও স্বাস্থ্য বজায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ।
হাড়ের উৎপত্তি:
গঠনমূলক দিক থেকে হাড়ের দুইটি প্রধান প্রকার:
১.অ্যানটোমিক্যাল হাড় (Compact Bone): এই ধরনের হাড়ে ঘন ও শক্ত কাঠামো থাকে।
২.স্পঞ্জি হাড় (Spongy Bone): এটি একটি হালকা এবং ফাঁপা কাঠামো ধারণ করে, যা শক্তির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ তৈরি করে।
হাড়ের উৎপত্তির প্রক্রিয়া:
হাড়ের উৎপত্তির প্রক্রিয়া, যা অস্টিওজেনেসিস নামে পরিচিত, দুটি প্রধান পদ্ধতির মাধ্যমে ঘটে: ইনট্রামেমব্রেনাস ও এনডোকন্ড্রাল অস্টিওজেনেসিস।
ইনট্রামেমব্রেনাস অস্টিওজেনেসিসে, হাড় সরাসরি নরম কনেকটিভ টিস্যু থেকে গঠন হয়। এই প্রক্রিয়ায় স্টেম সেলগুলি অস্টিওব্লাস্টে রূপান্তরিত হয়, যা ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাসের মিশ্রণে হাড়ের টিস্যু তৈরি করে। এটি সাধারণত মুখ ও গলার হাড়ের ক্ষেত্রে ঘটে।
অন্যদিকে, এনডোকন্ড্রাল অস্টিওজেনেসিসে, হাড়ের উৎপত্তি প্রাথমিকভাবে কারটিলেজ থেকে হয়। এই প্রক্রিয়ায়, কারটিলেজের কোষগুলি অস্টিওব্লাস্টে পরিবর্তিত হয় এবং পরে ক্যালসিফিকেশন ঘটায়। এটি প্রধানত লম্বা হাড়ের ক্ষেত্রে দেখা যায়, যেমন বাহু ও পায়ের হাড়।
হাড়ের বৃদ্ধি এবং বিকাশের জন্য হরমোন, যেমন গ্রোথ হরমোন ও টেস্টোস্টেরন, গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এছাড়াও, পুষ্টির উপাদান, বিশেষ করে ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি, হাড়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে অপরিহার্য। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে হাড় শক্তিশালী ও কার্যকরী গঠনে ভূমিকা রাখে।
হাড়ের বৃদ্ধির সময়কাল:
১.নবজাতক অবস্থায়: নবজাতকদের শরীরে অনেকগুলি কারটিলেজ থাকে যা পরবর্তীতে হাড়ে পরিণত হয়।
২.যুবক অবস্থায়: হাড়ের বৃদ্ধি দ্রুত হয় এবং এর গঠন সম্পন্ন হয়।
৩.বয়স্ক অবস্থায়: হাড়ের বৃদ্ধির প্রক্রিয়া ধীর হয়ে যায় এবং কিছু ক্ষেত্রে হাড়ের ঘনত্ব কমে যেতে পারে।
হাড়ের পুষ্টি ও স্বাস্থ্য
৪.পুষ্টি: ক্যালসিয়াম, ভিটামিন D, ভিটামিন K এবং ম্যাগনেসিয়াম হাড়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
৫.অনুশীলন: নিয়মিত শারীরিক কসরত হাড়কে শক্তিশালী করে এবং অপসারণের ঝুঁকি কমায়।
হাড়ের রোগ ও সমস্যা:
হাড়ের রোগ ও সমস্যা, যেমন অস্টিওপোরোসিস, অস্টিওআর্থরাইটিস, ও অস্টিওজেনেসিস ইম্পারফেক্টা, সাধারণত বয়স্ক মানুষদের মধ্যে বেশি দেখা যায়। অস্টিওপোরোসিসে হাড়ের ঘনত্ব কমে যায়, ফলে হাড় ভঙ্গুর হয়ে পড়ে। এর প্রতিকার হিসাবে ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ এবং নিয়মিত ব্যায়াম করা প্রয়োজন।
অস্টিওআর্থরাইটিসে জয়েন্টে ব্যথা ও কঠোরতা দেখা দেয়। এর চিকিৎসায় ব্যথানাশক ওষুধ, ফিজিওথেরাপি এবং প্রয়োজনে সার্জারি সাহায্য করতে পারে।
অস্টিওজেনেসিস ইম্পারফেক্টা একটি জিনগত রোগ, যেখানে হাড়গুলি সহজে ভেঙে যায়। এর জন্য সঠিক যত্ন ও ফিজিওথেরাপি প্রয়োজন।
হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য সঠিক খাদ্যাভ্যাস, যেমন দুধ ও দুধের পণ্য, শাকসবজি, ও মাছ খাওয়া গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিত ব্যায়াম, যেমন হাঁটা ও দৌড়ানো, হাড়কে শক্তিশালী রাখে।
যদি হাড়ের সমস্যা বা ব্যথা অনুভব হয়, তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করা উচিত। নিয়মিত চেক-আপ ও প্রয়োজনীয় পরীক্ষা করালে সমস্যা নির্ধারণ ও সমাধান সহজতর হয়।
উপসংহার:
হাড় মানবদেহের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং জটিল কাঠামো। এটি শুধুমাত্র আমাদের দেহের কাঠামো প্রদান করে না, বরং শরীরের বিভিন্ন কার্যকারিতার জন্য অত্যাবশ্যক। হাড়ের স্বাস্থ্য এবং সুরক্ষা বজায় রাখতে সঠিক পুষ্টি, নিয়মিত ব্যায়াম এবং স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন অপরিহার্য।
*MCQ প্রশ্ন উত্তর
১)অস্থিসন্ধি কাকে বলে?-
ক)পেশির সংযোগ
খ)অস্থির সংযোগ
গ)রক্তনালীর সংযোগ
ঘ)স্নায়ুর সংযোগ
উত্তর:(খ) অস্থির সংযোগ
২)শরীরের কোন স্থানে বলয়াকার সন্ধি দেখা যায়?-
ক)হাঁটু
খ.)কাঁধ
গ)কশেরুকা
ঘ. কনুই
উত্তর:(গ) কশেরুকা
৩)বলয়াকার সন্ধির বৈশিষ্ট্য কী?-
ক)একদিকে বাঁকানো যায়
খ)সমস্ত দিকে ঘোরা যায়
গ)একদিকে ঘোরা যায়
ঘ)কোনোদিকে নড়ানো যায় না
উত্তর:(খ)সমস্ত দিকে ঘোরা যায়
৪)স্থির সন্ধির উদাহরণ কোনটি?-
ক)হাঁটু
খ)কাঁধ
গ)খুলি
ঘ)কনুই
উত্তর:(গ) খুলি
৫)সংযুক্ত সন্ধি কিসে গঠিত?-
ক)তরুণাস্থি
খ)স্নায়ু
গ)রক্তনালী
ঘ)এপিথেলিয়াম
উত্তর:(ক) তরুণাস্থি
৫)অস্থিসন্ধির প্রধান উপাদান কোনটি?-
ক)তরুণাস্থি
খ)হাড়
গ)পেশি
ঘ. রক্ত
উত্তর:(ক) তরুণাস্থি
৬)সর্বাধিক চলনক্ষম সন্ধি কোনটি?- ক)বলয়াকার
খ)বেষ্টনী
গ)স্লাইডিং
ঘ) বল এবং সকেট
উত্তর:(ঘ) বল এবং সকেট
৭)হাঁটু সন্ধি কোন ধরনের?-
ক)বল এবং সকেট
খ)গাঁটসন্ধি
গ)বলয়াকার
ঘ)স্থির সন্ধি
উত্তর:(খ) গাঁটসন্ধি
৮)গাঁটসন্ধির প্রধান কাজ কী?-
ক)স্থির রাখা
খ)রক্ত পরিবহন
গ)বাঁকানো ও সোজা করা
ঘ)স্নায়ু সংকেত পাঠানো
উত্তর:(গ) বাঁকানো ও সোজা করা
৯) অস্থিসন্ধির সমস্যা কোনটির সাথে সম্পর্কিত?-
ক)আর্থরাইটিস
খ)নিউমোনিয়া
গ)হেপাটাইটিস
ঘ)ডায়াবেটিস
উত্তর:(ক) আর্থরাইটিস
১০)মানবদেহে মোট কত প্রকার অস্থিসন্ধি দেখা যায়?-
ক) ২
খ) ৩
গ) ৪
ঘ) ৫
উত্তর:(খ) ৩ (স্থির, আধা-চলনশীল, চলনশীল)
১১) বল ও সকেট সন্ধি দেখা যায়- ক)কাঁধে
খ)হাঁটুতে
গ)বুড়ো আঙুলে
ঘ) কনুইকে
উত্তর:(ক)কাঁধে
১২) অস্থিসন্ধি যে বন্ধনী দ্বারা আবদ্ধ থাকে সেটি হল-
ক)টেন্ডন
খ) লিগামেন্ট
গ)কাটিলেজ
ঘ)শ্বেততন্তু
উত্তর:(খ) লিগামেন্ট
১৩) একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের দেহে কতগুলি অস্থি থাকে-
ক)১০০ টি
খ) ৩৫০ টি
গ) ২০৬ টি
ঘ) ২৬০ টি
উত্তর:(গ) ২০৬ টি
অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর:
১)অস্থিসন্ধি কাকে বলে?
উ:দুই বা ততোধিক অস্থির সংযোগ স্থলকে অস্থিসন্ধি বলে।
২)অস্থিসন্ধির প্রধান কাজ কী?
উত্তর: অস্থিগুলোকে সংযুক্ত রাখা এবং নড়াচড়ার সুযোগ করে দেওয়া।
৩) স্থির সন্ধি কী?
উত্তর:যে সন্ধিতে কোনো চলন সম্ভব নয়,তাকে স্থির সন্ধি বলে।
৪) চলনশীল সন্ধির একটি উদাহরণ দাও।
উত্তর: কাঁধের সন্ধি।
৫)বল ও সকেট সন্ধি কী?
উত্তর:এটি চলনশীল সন্ধি যার মাধ্যমে হাড় সবদিকেই ঘোরা যায়, যেমন কাঁধ।
৬) গাঁটসন্ধির কাজ কী?
উত্তর:এটি হাড়কে একদিকে বাঁকাতে ও সোজা করতে সাহায্য করে।
৭)কোন অস্থিসন্ধিতে সবচেয়ে বেশি নড়াচড়া হয়?
উত্তর:বল ও সকেট সন্ধিতে।
৮)চলনশীল অস্থিসন্ধি কয় প্রকার? উত্তর:প্রধানত ৪ প্রকার- বল ও সকেট,গাঁটসন্ধি,বলয়াকার, স্লাইডিং।
৯)অস্থিসন্ধি রক্ষা করে কী?
উত্তর: তরুণাস্থি এবং সন্ধি তরল।
১০)অস্থিসন্ধির সমস্যা দূর করতে কী করা যায়?
উত্তর:ব্যায়াম,ওষুধ গ্রহণ ও স্বাস্থ্যকর খাদ্য গ্রহণ।
১১)অস্থিসন্ধিকে কয় প্রকারে ভাগ করা যায়?
উত্তর: তিন প্রকার – অচল,অল্পচল ও সচল অস্থিসন্ধি।
১২)সচল অস্থিসন্ধির আরেক নাম কী?
উত্তর: সাইনোভিয়াল (Synovial) অস্থিসন্ধি।
১৩)হাঁটুর অস্থিসন্ধি কোন ধরনের?
উত্তর: সাইনোভিয়াল বা সচল অস্থিসন্ধি।
১৪)কবজির অস্থিসন্ধি কোন ধরনের?
উত্তর: গ্লাইডিং (Gliding) বা প্লেন সাইনোভিয়াল অস্থিসন্ধি।
১৫) হিঞ্জ জয়েন্টের একটি উদাহরণ কী?
উত্তর: কনুই অস্থিসন্ধি।
১৬)অস্থিসন্ধিকে ইংরেজিতে কী বলে?
উত্তর: Joint।
১৭)সাইনোভিয়াল তরলের কাজ কী?
উত্তর: অস্থিসন্ধিকে ঘর্ষণমুক্ত ও মসৃণভাবে চলতে সাহায্য করে।
সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর:
১) বল ও সকেট সন্ধি কাকে বলে? উদাহরণ দাও।
উত্তর: যে সচল অস্থিসন্ধিতে একটি অস্থির গোলাকার মস্তক অপর অস্থির কাপের মতো সকেটের মধ্যে সংলগ্ন হয়,তাকে বল ও সকের সন্ধি বলে। যেমন-কোমর ও কাঁধের সন্ধি এই প্রকারের হয়ে থাকে।
২) লিগামেন্ট বা অস্থি বন্ধনী কাকে বলে?
উত্তর: অস্থিসন্ধি গুলি যাদের সাহায্যে পরস্পর যুক্ত থাকে,সেগুলিকে লিগামেন্ট বা অস্থি বন্ধনী বলে এটি তন্তুময় যোগকলার দ্বারা গঠিত একটি অংশ।
৩) কঙ্কাল পেশী কাকে বলে? গমনে সহায়ক দুটি পেশির নাম কর।
উত্তর: মানবদেহে অস্থি সংলগ্ন যেসব ঐচ্ছিক বেশি মানুষের গমনে সাহায্য করে তাদের কঙ্কাল বেশি বলে। যেমন গমনের সাহায্যকারী দুটি পেশি হলো বাইসেফস ফিমোরিস, গ্যাস্ট্রিক
নেমিয়াস পেশি।
৪) কব্জা সন্ধি বা হিঞ্জ joint কাকে বলে? উদাহরণ দাও।
উত্তর: যে সচল অস্থিসন্ধিকে সংযুক্ত অস্থি দুটির প্রান্ত দরজার কবজার মতো সংলগ্ন থাকে, তাকে কব্জা সন্ধি বা হিঞ্জ জয়েন্ট বলে। এই অস্থি সন্ধি গুলি ১৮০° কোণে ঘুরতে পারে। যেমন-হাঁটু ও কনুইয়ের সন্ধি এই প্রকৃতি।
৫) ফিমার অস্থি কোনটি?এর কাজ কী?
উত্তর: এটি মানব দেহের দুটি পায়ের উরুতে অবস্থিত দীর্ঘতম অস্থি।
এটি সংযুক্ত পেশীর সংকোচন ও প্রসারণ ঘটিয়ে চলতে সাহায্য করে।
আরো পড়ুন:
প্রবন্ধ রচনা:
প্রবন্ধ রচনা দৈনন্দিন জীবনের বিজ্ঞান Click here
একটি ভ্রমণের অভিজ্ঞতা প্রবন্ধ রচনা click here
বাংলার উৎসব প্রবন্ধ রচনা Click here
বিজ্ঞান ও কুসংস্কার প্রবন্ধ রচনা Click here
গাছ আমাদের বন্ধু প্রবন্ধ রচনা Click here
মোবাইল ফোনের ভালো মন্দ প্রবন্ধ রচনা Click here
বইমেলা প্রবন্ধ রচনা Click here
একটি গাছ একটি প্রাণ প্রবন্ধ রচনা Click here
তোমার প্রিয় কবি- কাজী নজরুল ইসলাম প্রবন্ধ রচনা Click here
বাংলা ব্যাকরণ:
বাংলা ব্যাকরণ কারক ও অকারক সম্পর্ক Click here
সমাসের প্রশ্ন উত্তর Click here
বাক্যের প্রশ্ন উত্তর Click here
দশম শ্রেণীর জীবন বিজ্ঞান:
উদ্ভিদের সংবেদনশীলতা এবং সাড়া প্রদান Click here
জীবজগতের নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় (দ্বিতীয় অধ্যায়)
অস্থিসন্ধির প্রশ্ন উত্তর click here
অগ্ন্যাশয় গ্রন্থির প্রশ্ন উত্তর Click here
ওজোন গ্যাস click here
রক্ত সম্পর্কে আলোচনা click here
0 Comments