সূচিপত্র:
ক) লেখিকা পরিচিতি:
খ) উৎস:
গ) সারসংক্ষেপ:
ঘ) নামকরণ:
ঙ) হাতে-কলমে সমাধান
ক)লেখিকা পরিচিতি:
লেখিকা আশাপূর্ণা দেবী ১৯০৯ খ্রিস্টাব্দের ৮ জানুয়ারি কলকাতার পটলডাঙায় মামার বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম হরেন্দ্রনাথ গুপ্ত, মাতা সরলাসুন্দরী দেবী। স্বামীর অনুপ্রেরণায় আশাপূর্ণা দেবীর পড়াশোনা ও সাহিত্যচর্চা এগিয়ে চলে। তাঁর প্রথম গ্রন্থ-১৯৩৮ খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত হয়'ছোটঠাকুরদার কাশীযাত্রা’।এছাড়াও তাঁর উল্লেখযোগ্য গ্রন্থগুলি হলপ্রতিশ্রুতি,সুবর্ণলতা,বকুলকথা,অগ্নিপরীক্ষা,শশীবাবুর সংসার,পথ জনহীন প্রভৃতি। তিনি 'জ্ঞানপীঠ পুরস্কার, রবীন্দ্র পুরস্কার' ও ‘সাহিত্য অকাদেমি’ পুরস্কার লাভ করেছিলেন।'পদ্মশ্রী' ও ‘দেশিকোত্তম' উপাধিতে ভূষিত। এই বিখ্যাত লেখিকার ১৯৯৫ খ্রিস্টাব্দে মৃত্যু হয়।
খ)উৎস:
আশাপূর্ণা দেবী রচিত‘কী করে বুঝব' ছোটোগল্পটি ‘কিশোর গল্প সংগ্রহ' নামক গ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে।
গ)বিষয়সংক্ষেপ:
ছয় বছরের বুকু বাড়ির বাইরে রোয়াকে বসে খেলছিল।তখন হঠাৎই ছেনুমাসি,বেণুমাসি আর তার ছেলে ডাম্বল উত্তরপাড়া থেকে ভবানীপুরে তাদের বাড়িতে বেড়াতে আসেন। দু-তিনবার বাস বদলে, তারপর রিকশায় চড়ে তাঁরা এসেছিলেন বুকুর মা নির্মলার সাথে দেখা করতে। কিন্তু অসময়ে বাড়িতে লোক বেড়াতে আসার ব্যাপারটিকে নির্মলা ভালো চোখে দেখিনি।তা ছাড়া সেদিন স্বামী-পুত্রকে নিয়ে তাঁদের সিনেমায় যাওয়ারও কথা ছিল। বুকু তিনতলায় ছুটে গিয়ে মাকে অতিথিদের আসার কথা জানিয়ে আসে। নির্মলা অতিথিদের অভ্যর্থনা জানালেও বুকু প্রকৃত সত্যটি অর্থাৎ নির্মলা যে অসন্তুষ্ট হয়েছেন তা তাঁদের সামনে প্রকাশ করে দেয়।এতে অতিথিদের অস্বস্তি বাড়ে,বুকুর মাও অপ্রস্তুত হয়ে পড়েন। তারপর দেখা যায়,ডাম্বল ও বুকু তাদের সরল,সত্য,অকপট বক্তব্যের মধ্য দিয়ে ডাম্বলকে স্কুলে ভরতি না করানোর প্রসঙ্গে সে তার বাবার যুক্তির কথা বলে। ডাম্বলের কথা শুনে 'বেণুমাসির মুখ কালো হয়ে যায়'।অপরদিকে বেণুমাসির মুখে বুকুর কীর্তির কথা শুনে নির্মলার মনে হয়, সত্যিই তাকে ভূতে পেল নাকি! এই সময়ই ডাম্বল হুড়মুড় শব্দে টেবিল ল্যাম্প ভেঙে চুরমার করে। বুকু অতিথিদের খাবার পরিবেশন করে। অতিথি আসার খবর বুকুর বাবাকে জানাতে বললে তার বাবা রেগে লাল হয়ে বসে আছেন।' অতিথিরা বিদায় নিলে রণচণ্ডী মূর্তি নিয়ে নির্মলা ছেলেকে শাসনের নামে পেটাতে শুরু করেন। তাঁর স্বামীও সব শোনার পর একসময় এসে তাতে যোগ দেন। বুকুর বলা সত্যি কথাগুলিই লোকের সামনে তাঁদের মুখে চুনকালি' মাখিয়েছে! 'বল, কেন ওসব বললি ?'- এই প্রশ্নের জবাবে বুকু ডুকরে কেঁদে ওঠে। সে বলে' সে তো এই শিক্ষাই পেয়েছে যে সবসময় সত্যি কথা বলতে হয়, কারও কাছে কিছু লুকোতে নেই। ওই শিক্ষা অনুযায়ীই তার প্রতি নেমে এসেছে নিষ্ঠুর আঘাত! গল্পের শেষে তাই চোখের জলে ভাসতে ভাসতে বুকু বলে ওঠে-'কী করে বুঝব, আসলে কী করতে হবে ?'
ঘ)নামকরণ:
যে-কোনো সাহিত্যসৃষ্টির ক্ষেত্রেই নামকরণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। নামের মধ্য দিয়েই সাহিত্যিক তাঁর পাঠকদের সামনে রচনাটির বিষয়বস্তু সম্পর্কে একটি ধারণা গড়ে তোলেন। আশাপূর্ণা দেবী রচিত 'কী করে বুঝব' গল্পে ভবানীপুরে নির্মলার বাড়িতে উত্তরপাড়া থেকে বেণুমাসি,ছেনুমাসি আর ডাম্বল একদিন দুপুরে বেড়াতে আসে। নির্মলার ছয় বছরের ছেলে বুকু বাড়িতে যেসব কথা শুনে থাকে তা শিশুসুলভ সরলতায় অতিথিদের সামনে বলে ফেলে।ফলে সে মা-বাবার রোষের মুখে পড়ে। অতিথিদের সামনে তারা লজ্জিত হওয়ার বদলা নিতে এবং অভদ্র বুকুকে শাস্তি দিলেন। উভয়ের তীব্র শাসন আর মারধর অনেকক্ষণ গোঁ ধরে চুপ করে বসে থাকে বুকু। তবে সহ্যের সীমা ছাড়িয়ে যেতেই সে ডুকরে কেঁদে ওঠে। সে বলতে থাকে,'নিজেই তো দুপুরবেলা একশোবার করে বললে-সবসময়ে সত্যি কথা বলবি, কারো কাছে কিছু লুকোবি না; এখন আবার নিজেই মারছ ? কী করে বুঝব, আসলে কী করতে হবে?' আলোচ্য গল্পের নামকরণের ক্ষেত্রে মুখ্য চরিত্র শিশু বুকুর প্রশ্নটি প্রকাশিত হয়েছে। তাই বলা চলে এই গল্পের নামকরণ সার্থক ও যথাযথ হয়েছে।
ঙ)হাতে-কলমে সমাধান:
১) নীচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।
১.১) আশাপূর্ণা দেবীর লেখা দুটি উপন্যাসের নাম লেখো।
উত্তর: আশাপূর্ণা দেবীর লেখা দুটি উপন্যাস হলো প্রথম প্রতিশ্রুতি এবং বকুল কথা।
১.২) আশাপূর্ণা দেবী তার সাহিত্য কীর্তির জন্য কোন কোন বিশেষ পুরস্কার লাভ করেন?
উত্তর: আশাপূর্ণা দেবী তাঁর সাহিত্য কীতির জন্য রবীন্দ্র পুরস্কার, সাহিত্য একাডেমী পুরস্কার, জ্ঞানপীঠ পুরস্কার- অর্জন করেছে।
২)একটি বাক্যে উত্তর দাও।
২.১)বুকু কোথায় বসেখেলা করছিল?
উত্তর:আশাপূর্ণা দেবীর রচিত 'কী করে বুঝব' গল্পে- ছ-বছরের ছেলে বুকু বাড়ির বাইরের রোয়াকে বসে খেলা করছিল।
২.২)রিকশা থেকে কারা নামলেন?
উত্তর: আশাপূর্ণা দেবীর রচিত 'কী করে বুঝব' গল্পে-বুকুদের বাড়ির সামনে রিকশাথেকে দুজন মোটাসোটা ভদ্রমহিলা আর ডাম্বল একটি ছেলে নেমে এল।
২.৩)ডাম্বল আলমারি ভেঙে কার বই নামিয়েছিল ?
উত্তর: আশাপূর্ণা দেবীর রচিত ‘কী করে বুঝব' গল্পে ডাম্বল আলমারি ভেঙে বুকুর সেজো কাকার বই নামিয়েছিল।
২.৪)বুকুর মার কী কেনা ছিল?
উত্তর:আশাপূর্ণা দেবীর রচিত‘কী করে বুঝব’গল্পে- বুকুর মা-র সিনেমার টিকিট কেনা ছিল।
২.৫) বুকু, আর বুকুর সেজোখুড়িমা অতিথিদের জন্যে কী কী খাবারনিয়ে এসেছিল?
উত্তর:আশাপূর্ণা দেবীর রচিত‘কী করে বুঝব’গল্পে-বুকু আর তার সেজো খুড়িমা অতিথিদের জন্যে চা,বড়ো বড়ো রাজভোগ,ভালো ভালো সন্দেশ,শিঙাড়া আর নিমকি নিয়ে আসে।
২.৬)বুকু কোন স্কুলে ভরতি হয়েছিল?
উত্তর:আশাপূর্ণা দেবীর রচিত‘কী করে বুঝব’গল্পে-বুকু যে স্কুলে ভরতি হয়েছিল,তার নাম 'আদর্শ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান’।
৩) সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও।
৩.১)বুকু খেলতে খেলতে তাকিয়ে অবাক হয়ে যায় কেন?
উত্তর:আশাপূর্ণা দেবীর রচিত 'কী করে বুঝব’গল্পে- ছয় বছরের ছোট্ট ছেলে বুকু একদিন বাড়ির বাইরের রোয়াকে বসে খেলছিল। তখন রাস্তার দিকে হঠাৎ তাকিয়ে সে অবাক হয়ে গেল।একটি রিকশা থেকে তার সামনে নেমে এলেন দুজন খুব মোটাসোটা মহিলা, আর একটি মোটা ছেলে। কীভাবে রিকশার এতটুকু জায়গায় তিনজনের জায়গা হয়েছিল-তা ভেবে বুকু অবাক হয়ে যায়।
৩.২)'সিঁড়ি ভেঙে আর উঠতে পারব না বাবা'-কারা এ কথা বলেছেন? তাঁরা সিঁড়ি ভেঙে উঠতে পারবেন না কেন?
উত্তর: আশাপূর্ণা দেবীর রচিত 'কী করে বুঝব' গল্পে- উত্তরপাড়া থেকে ভবানীপুরে নির্মলার বাড়িতে আগত অতিথি ছেনুমাসি আর বেণুমাসি নির্মলার ছেলে বুকুকে এ কথা।
*সিঁড়ি ভেঙে উঠতে না পারার কারণ হিসেবে ছেনুমাসি ও বেণুমাসি দীর্ঘ পথ আসার ক্লান্তিকেই দায়ী করেছেন। উত্তরপাড়া থেকে ভবানীপুরে আসতে তাঁদের দু-তিনবার বাস বদল করতে হয়েছে। শেষ অবধি রিকশায় চড়ে তাঁরা নির্মলার বাড়িতে পৌঁছেছেন। এরপর ভারী চেহারা নিয়ে তাঁরা সিঁড়ি ভেঙে তিনতলা ওঠার ধকল নেওয়ার আর সাহস পাননি।
৩.৩) 'ও কী ! কী কাণ্ড করেছ তুমি'- কে, কী কাণ্ড করেছে ?
উত্তর: আশাপূর্ণা দেবী রচিত 'কী করে বুঝব’গল্পে-ছয়-বছরের ছেলে বুকু প্রায় তারই সম বয়সি ডাম্বলকে এ কথা বলেছিল।
*ডাম্বল উত্তরপাড়া থেকে ভবানীপুরে বুকুদের বাড়িতে বেড়াতে আসে। সেখানে আলমারির পাল্লা ধরে ডাম্বল এমন হ্যাঁচকা টান মারে যে, আলমারি চাবিবন্ধ অবস্থাতেই পাল্লার সঙ্গে খুলে বেরিয়ে আসে। সাজানো-গোছানো বইয়ের সারি থেকে তিন-চারটে বই সে নামিয়ে আনে। এরপর 'দূর ছাই, ছবি নেই'-বলে বইগুলোকে সে মাটিতেই ছড়িয়ে ছিটিয়ে ফেলে দেয়।
৩.৪)বুকু অবাক হয়ে ফ্যালফেলিয়ে মায়ের মুখের দিকে তাকিযে ছিল কেন ?
উত্তর: আশাপূর্ণা দেবীর রচিত 'কী করে বুঝব' গল্পে-বুকু অতিথিদের আসার কথা তার মাকে জানায়। বুকুর ডাকে তিনতলা থেকে মা নেমে এসে বেণুমাসি আর ছেনুমাসিকে দেখতে পেয়ে খুব আনন্দ দেখায়নি।তিনি বলেন,এতদিন পরে মাসিদের যে তাঁকে মনে পড়েছে, তা তাঁর সৌভাগ্য। তারপর তিনি আরও বলেন,'সত্যি কতকাল পরে দেখা-কী আনন্দ যে হচ্ছে কী করে বলব।' অথচ একটু আগে বুকু তার মাকে অতিথিদের আসার খবরটা দিতেই তিনি বলেছিলেন যে,খবরটা শুনে তাঁর গা জ্বলে যাচ্ছে। অসময়ে লোকের বেড়াতে আসা তিনি একেবারেই পছন্দ করেননি। একই বিষয়ে মাকে দু-বার দু-রকম কথা বলতে শুনে বুকু খুব অবাক হয়ে যায়। একারণেই সে ফ্যালফেলিয়ে মায়ের মুখের দিকে তাকিয়ে থাকে।
৩.৫)'ছেলের কথা শুনেই বুকুর মা-র মাথায় বজ্রাঘাত'-ছেলের কথা শুনে বুকুর মার মাথায় বজ্রাঘাত হল কেন?
উত্তর: আলোচ্য অংশে উত্তরপাড়া থেকে ভবানীপুরে নির্মলার বাড়িতে হঠাৎ ছেনুমাসি,বেণুমাসি ও ডাম্বলরের আগমন হওয়ায় বুকুর মা তাদের সঙ্গে হাসিমুখে কথা ববলে। কিন্তু তাঁদের আগমনকে তিনি মন থেকে ভালোভাবে নেননি। এ কথা তিনি তাঁর ছেলের সামনে বলেও ফেলেছিলেন। এরপর অতিথিদের সামনে হইহই করে অভিনয় করার পরই বুকু সত্য কথাটি তাদের বলে দেয়।আর তখনই
অপমানে,লজ্জায় বুকুর মার মাথায় যেন বজ্রাঘাত হয়।
৩.৬)ডাম্বলকে ইস্কুলে ভরতি করা হয়নি কেন ?
উত্তর: আশাপূর্ণা দেবীর রচিত'কী করে বুঝব' গল্পে- বুকুদের বাড়িতে আসা বেণুমাসির ছেলে ডাম্বলকে বুকুর মা নির্মলা কথা প্রসঙ্গে জিজ্ঞাসা করেন যে, সে স্কুলে ভরতি হয়েছে কি না। এই প্রশ্নের উত্তরে বেণুমাসি কিছু বলার আগেই ডাম্বল বলে ওঠে যে, তার বাবার কিপটেমির কারণেই তাকে এখনও ইস্কুলে ভরতি করা হয়নি। সাত বছরের ছেলের পড়াশোনার জন্য সাত টাকা মাইনে তিনি দিতে পারবেন না। তিনি আরও বলেন ডাম্বলের লেখাপড়ার দরকার নেই- 'প্রয়োজনে চাষবাস করে খাবে'। এমনভাবে ডাম্বলের বাবা নিজের সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে দিয়েছেন। তাই ডাম্বলকে স্কুলে ভরতি করা হয়নি।
৩.৭)"কে জানে পাগলা-টাগলা হয়ে যাবে নাকি" -কার সম্পর্কে এইমন্তব্য করা হয়েছে ? এইরকম সন্দেহের কারণ কী?
উত্তর: আশাপূর্ণা দেবী রচিত 'কী করে বুঝব’গল্পে- ছয়-বছরের ছেলে বুকুর সম্পর্কে মা নির্মলা আলোচ্য মন্তব্যটি করেছেন।
*উত্তর পাড়া থেকে ভবানীপুরে বুকুদের বাড়িতে বেড়াতে আসে ডাম্বল। ডাম্বল খুব দুরন্ত ছেলে, বুকুর সেজো কাকার আলমারির পাল্লা ভেঙে তিন-চারটি বয়ের পাতা ঘেঁটেও ছবি না পেয়ে সেগুলিকে মেঝেতে ফেলে রেখেছিল। বুকু তা দেখতে পেয়ে তার সেজোকাকার কথা বলে ডাম্বলকে ভয় দেখায়। পরে বেণুমাসিরা বুকুর সেই ব্যবহারের কথা বললে তার মা নির্মলা লজ্জা পেয়ে যান। নিজের ছেলের এই অসভ্যতার জন্য তাকে ভূতে পেয়েছে কি না এমন মন্তব্য করেন।তখনই তিনি আলোচ্য কথাটি বলেন।
৩.৮)'দুজনে মিলে চেঁচান,বল,বল কেন ওসব বললি?'-বুকু কেন ওসব বলেছিল?
উত্তর: যার উদ্দেশ্যে এ কথা বলা হয়েছে সে, অর্থাৎ বুকু একটি শিশু। সে পারিবার বা সামাজ কি তা সে বোঝেনা। তার মা তাকে সবসময় সত্যি কথা বলতে শিখিয়েছিলেন।
এই মহান বাণীটির অর্থ বুকুর মা নিজেও বুঝতে পারেননি। তাই বুকুর সামনেই তিনি বিভিন্ন সময়ে দু-রকম আচরণ করে ফেলেছেন। বুকু তাই বুঝতে পারেনি তার কী করা উচিত। অতিথিদের আগমনে মা খুব অখুশি ছিল সে কথা পৌঁছে দিয়েছিল অতিথিদের কানে। কারণ সে জানত সবসময় সত্যি কথা বলাই উচিত। অথচ এই কারণেই সে বাবা মায়ের কাছে প্রচণ্ড মার খেয়েছিল।
CONTENTS:
আরো পড়ুন:
বোঝাপড়া কবিতার প্রশ্ন উত্তর Click Here
অদ্ভুত আতিথেয়তা গল্পের প্রশ্ন উত্তর Click Here
চন্দ্রগুপ্ত নাট্যাংশের প্রশ্ন উত্তর Click Here
বনভোজনের ব্যাপার গল্পের প্রশ্ন উত্তর Click Here
চিঠি গল্পের প্রশ্ন উত্তর Click Here
পরবাসী কবিতার প্রশ্ন উত্তর Click Here
পথচলতি গল্পের প্রশ্ন উত্তর Click Here
ছন্নছাড়া গল্পের প্রশ্ন উত্তর Click Here
কী করে বুঝব গল্পের প্রশ্ন উত্তর Click here
পাড়াগাঁর দু-পহর ভালোবাসি Click Here
দাঁড়াও কবিতার প্রশ্ন উত্তর Click Here
গড়াই নদীর তীরে কবিতার প্রশ্ন উত্তর Click Here
নাটোরের কথা গল্পের প্রশ্ন উত্তর Click Here
জেলখানার চিঠি প্রশ্ন উত্তর Click Here
স্বাধীনতা কবিতার প্রশ্ন উত্তর Click Here
শিকল-পরার গান কবিতার প্রশ্ন উত্তর Click Here
হওয়ার গান কবিতার প্রশ্ন উত্তর Click Here
the wind cap lesson 1 part 1 Click Here
the wind cap lesson 1 part 2 Click Here
the wind cap lesson 1 part 3 Click Here
একটি চড়ুই পাখির কবিতা প্রশ্ন উত্তর Click Here
চা পানের উপকারিতা click Here
ভেষজ উদ্ভিদ click here
সুভা গল্পের প্রশ্ন উত্তর click here
আদাব গল্পের প্রশ্ন উত্তর click here
সমাসের প্রশ্ন উত্তর Click here
বাক্যের প্রশ্ন উত্তর Click here
মশা কয় প্রকার ও কী কী Click here
0 Comments