বাঙ্গালা ভাষা স্বামী বিবেকানন্দ mcq।বাঙ্গালা ভাষা প্রবন্ধের বিষয়বস্তু।


বাঙ্গালা ভাষা স্বামী বিবেকানন্দ mcq।বাঙ্গালা ভাষা প্রবন্ধের বিষয়বস্তু।


সূচিপত্র:

ক) লেখক পরিচিতি

খ)উৎস

গ) সারসংক্ষেপ

ঘ) নামকরণ

ঙ) সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করো:(MCQ) প্রশ্নের মান-১


ক) লেখক পরিচিতি:

জন্ম ও শৈশব:

১৮৬৩ খ্রিস্টাব্দের ১২ জানুয়ারি কলকাতার সিমলায় স্বামী বিবেকানন্দ জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম বিশ্বনাথ দত্ত, মায়ের নাম ভুবনেশ্বরী দেবী। ছেলেবেলায় বিবেকানন্দকে বীরেশ্বর বা বিলে নামে ডাকতো। তাঁর পোশাকি নাম ছিল নরেন্দ্রনাথ।


ছাত্রজীবন:

কলকাতার মেট্রোপলিটন স্কুল থেকে প্রবেশিকা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে তিনি প্রেসিডেন্সি কলেজে ভরতি হন। পরে প্রেসিডেন্সি কলেজ ছেড়ে দিয়ে ভরতি হন স্কটিশচার্চ কলেজ। এই প্রতিষ্ঠান থেকে ১৮৮৪ খ্রিস্টাব্দে তিনি বি.এ পাস করেন।ছাত্রজীবনে তিনি পড়াশোনার পাশাপাশি সংগীত ও ব্যায়ামেও যথেষ্ট অর্জন করেন।


আধ্যাত্মিকতা ও কর্মজীবন:

স্বামী বিবেকানন্দ যখন এফ.এ ক্লাসের ছাত্র ছিলেন,তখন শ্রীরামকৃষ্ণের সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয়।  তিনি শ্রীরামকৃষ্ণের শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন। ১৮৮৬ খ্রিস্টাব্দে শ্রীরামকৃষ্ণের দেহত্যাগের পর তিনি বরানগরে শ্রীরামকৃষ্ণ মঠ স্থাপন করেন। ১৮৯০ খ্রিস্টাব্দে তিনি পরিব্রাজকরূপে ভারত ভ্রমণ করেন।এই সময় তিনি ভারতবর্ষ ও ভারতবাসীদের প্রত্যক্ষভাবে জানার চেষ্টা করেন।১৮৯৩ খ্রিস্টাব্দে শিকাগো ধর্মমহাসভায় হিন্দুধর্ম বিষয়ে বক্তৃতা দিয়ে তিনি বিদেশিদের শ্রদ্ধা অর্জন করেছিলেন। তিনি বেশ কিছুকাল আমেরিকা ও ইউরোপে বিভিন্ন স্থানে বক্তৃতা ও আলোচনার মাধ্যমে বিদেশি মানুষের ভুল ধারণা দূর করতে চেষ্টা করেছেন। ইংল্যান্ডের বিভিন্ন স্থানে বক্তৃতা দেওয়ার সময় মিস মার্গারেট এলিজাবেথ নোবলের সঙ্গে স্বামীজির পরিচয় হয়। স্বামীজির  শিস্যা রূপে তিনি সংকল্প করেন ভারতবর্ষের মানুষের জন্য কাজ করবেন। ১৮৯৭ খ্রিস্টাব্দে স্বামীজি নিজের দেশে ফিরে আসেন। সে বছর তিনি 'রামকৃয় মিশন' এবং ১৮৯৯-এ বেলুড় মঠ প্রতিষ্ঠা করলেন। ১৮৯৮ খ্রিস্টাব্দের ২৮ জানুয়ারি মিস নোবল এলেন কলকাতায়। ইনিই পরে ভগিনী নিবেদিতা নামে পরিচিত হন।


সমাজসেবা:

স্বামী বিবেকানন্দ সমাজসেবার যে আদর্শ স্থাপন করেছিলেন তাঁর রচনা ও বক্তৃতায় দেশের যুবসম্প্রদায়ের মধ্যে সমাজসেবার অনুপ্রেরণা জেগে ওঠে। তিনি বিশ্বাস করতেন-‘জীবে প্রেম করে যেই জন,সেই জন সেবিছে ঈশ্বর'।


সাহিত্যকর্ম:

স্বামীজি বাংলা ও ইংরেজিতে বহু গ্রন্থ রচনা করেছেন। তার অমূল্য গ্রন্থ গুলি হল- ভাববারকথা,পরিব্রাজক, প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য, বর্তমানভারত, Karmayoga, Rajayoga, প্রভৃতি। বাংলা সাহিত্যে চলিত ভাষা ব্যবহারের ক্ষেত্রে তাঁর অবদান রয়েছে।


জীবনাবসান:

১৯০২ খ্রিস্টাব্দের ৪ জুলাই মাত্র ৩৯ বছর বয়সে স্বামী বিবেকানন্দ পরলোক গমন করেন।


খ)উৎস:

স্বামী বিবেকানন্দের রচিত 'বাঙ্গালা ভাষা' রচনাংশটি ‘ভাববার কথা'প্রবন্ধ থেকে গৃহীত হয়েছে।


গ)বিষয় সংক্ষেপ:

সংস্কৃত নির্ভরবিদ্যা,এদেশে বিদ্বান এবং সাধারণ মানুষের মধ্যে পার্থক্য তৈরি করেছে।কারণ সংস্কৃত ছিল উচ্চবর্ণের ভাষা। বুদ্ধদেব থেকে চৈতন্য কিম্বা রামকৃষ্ণ যাঁরা নিজেদের ধর্মসাধনাকে মানুষের মঙ্গলের জন্য নিয়োজিত করেছে তারা সাধারণের ভাষাতেই নিজেদের শিক্ষা দিয়ে গিয়েছেন।যে ভাষায় আমরা মনের ভাব প্রকাশ করি, যার সাহায্যে নিজেদের সমস্ত আবেগ অনুভূতির প্রকাশ ঘটে,সেটাই থেকে উপযুক্ত ভাষা।সে ভাষার নমনীয়তা,জোর ইত্যাদি অন্য কোনো ভাষায় পাওয়া সম্ভব না। অথচ সংস্কৃতকে নকল করতে গিয়ে আমাদের ভাষা খটমট হয়ে যাচ্ছে।

বাংলাদেশে নানাস্থানে বাংলা ভাষার নানারকম রূপ প্রচলিত আছে। কিন্তু লেখকের মতে,সবচেয়ে শক্তিশালী ভাষা হল কলকাতার ভাষা। কারণ কলকাতা বাংলার প্রশাসনিক ক্ষেত্র। ফলে কলকাতায় আসা মানুষেরা নিজেদের ভাষাকে লুকিয়ে রেখে কলকাতার ভাষায় গ্রহণ করেছে।

কারণ এই ভাষা প্রাকৃতিক নিয়মে শক্তিশালী হয়ে উঠছে। কিন্তু কেউ কেউ নিজেদের জন্মসূত্রে বা অঞ্চলগত ভাষাকে ত্যাগ করতে পারেনা। ভাষা ভাবের বাহক।তাই ভাষার ভিত্তি যথাযথ নাহলে ভাষার বিপর্যয় ঘটবে।ব্রাহ্মণ,পন্ডিত ইত্যাদির ভাষার সঙ্গে পরবর্তীকালের সংস্কৃতর তুলনা করলে বিষয়টি স্পষ্ট হয়। এ ভাষায় শুধুই কৃত্রিমতা এবং

অলংকারে ভরা।দেশ বা জাতি যখন আধমরা হয় তখন শুধু ভাষা কেন,সমস্ত শিল্পতেই অবক্ষয় দেখা যায়। বাইরের চেহারায় জাঁকজমক নিয়ে আসা হয়,কিন্তু অন্তরের ভাব হারিয়ে যায়।জাতীয় জীবন যদি শক্তিশালী হয় তাহলেই ভাষা-শিল্প সংগীতের নতুন আবির্ভাব ঘটবে।


ঘ) নামকরণ:

যেকোনো সাহিত্য কর্মের ক্ষেত্রেই নামকরণের যথেষ্ট তাৎপর্য রয়েছে। এই নামকরণ নানান দিক থেকে হতে পারে। এখানে বিষয়ভিত্তিক নামকরণ  ‘বাঙ্গালা ভাষা’প্রবন্ধটি।এই প্রবন্ধে লেখক বাংলা ভাষার সংস্কৃতনির্ভরতা এবং তার সমস্যা নিয়ে আলোচনা করেছেন এবং সেই সঙ্গে মুক্তির জন্য চলিত ভাষাকে গ্রহণ করার কথা বলেছেন।চলিত বাংলার শক্তি লেখকেরপর্যবেক্ষণের বিষয় হয়ে উঠেছে।লেখকের মতে,কলকাতার ভাষায় হতে পারে আদর্শ চলিত ভাষা। কারণ এই ভাষা ধীরে ধীরে শক্তিশালী হয়ে উঠেছে এবং বিস্তার লাভ করেছে।

আলোচনার শেষ পর্যায়ে  ভাষা যেখানে ভাবহীন হয়ে যায়, সেখানে ভাষা সমাসবদ্ধ,আলংকারিক হয়ে ওঠে। যেকোনো শিল্প সৃষ্টির ক্ষেত্রেই এই ঘটনা ঘটে।একটা দেশের অধোগতির সঙ্গে তা সংগতিপূর্ণ।  এভাবে সমগ্র প্রবন্ধ জুড়ে লেখক বাংলা ভাষার সমস্যা, সম্ভাবনার স্বরূপকে নানা দৃষ্টিকোণ থেকে তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন।এই কারণে প্রবন্ধের নাম‘বাঙ্গালা ভাষা’ অত্যন্ত যথাযথ ও সার্থক হয়েছে।



ঙ) সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করো:(MCQ) প্রশ্নের মান-১


ক)'বাঙ্গালা ভাষা’-প্রবন্ধটির লেখক হলেন-

ক)ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর

খ)স্বামী বিবেকানন্দ

গ)রামমোহন রায়

ঘ) বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

উত্তর:(খ)স্বামী বিবেকানন্দ


২)প্রাচীনকাল থেকে আমাদের সমস্ত বিদ্যা বিষয়ের অবলম্বন-

ক) বৌদ্ধগ্রন্থসমূহ

খ) প্রাকৃত ভাষা

গ) সংস্কৃত ভাষা

ঘ) ধর্ম

উত্তর:(গ) সংস্কৃত ভাষা


৩)'একটা অপার সমুদ্র দাঁড়িয়ে গেছে।'-

ক)জীবন ও মৃত্যুর মাঝখানে

খ)স্বপ্ন ও বাস্তবের মধ্যে

গ)প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির মধ্যে

ঘ) বিদ্বান ও সাধারণের মধ্যে

উত্তর:(ঘ) বিদ্বান ও সাধারণের মধ্যে


৪)‘লোকহিতায়' শব্দটির অর্থ-

ক)লোক এবং হিত

খ)লোকহিতের জন্য

গ)লোকের দ্বারা হিত

ঘ)হিতাকাঙ্ক্ষী লোক

উত্তর:(খ)লোকহিতের জন্য


৫)বুদ্ধ থেকে চৈতন্য সকলেই সাধারণকে শিক্ষা দিয়েছেন-

ক)সংস্কৃত ভাষায়

খ)ধর্মগ্রন্থের ভাষায়

গ)সাধারণ মানুষের ভাষায়

ঘ)প্রাকৃত ভাষায়

উত্তর:(গ)সাধারণ মানুষের ভাষায়


৬)পাণ্ডিত্যের যে বিষয়ে লেখক আপত্তি জানিয়েছেন-

ক)অহংকার

খ) সর্বজ্ঞানী স্বভাব

গ) অন্যকে হেয় করা

ঘ) কটমট ভাষা

উত্তর:(ঘ) কটমট ভাষা


৭)লেখকের মতে চলিত ভাষাতেও যা হতে পারে-

ক)শিল্পনৈপুণ্য

খ)জনপ্রিয়তা

গ) কাব্য চর্চা

ঘ) বিজ্ঞান শিক্ষা

উত্তর:(ক)শিল্পনৈপুণ্য


৮)লেখার সময়ে পণ্ডিতেরা যে ভাষা ব্যবহার করেন,তা-

ক)পাণ্ডিত্যপূৰ্ণ

খ)সহজবোধ্য

গ) কিম্ভূতকিমাকার

ঘ) তথ্যবহুল

উত্তর:(গ) কিম্ভূতকিমাকার


৯)দর্শন-বিজ্ঞান ইত্যাদি লেখার উপযুক্ত ভাষা হল-

ক)যে ভাষা বিশ্বজনীন

খ)যে ভাষায় মনের ভাব প্রকাশ করা হয়

গ)যে ভাষায় এগুলোর চর্চা ইতিপূর্বে হয়েছে

ঘ)যে ভাষা পাণ্ডিত্যপূর্ণ অলংকারবহুল

উত্তর:(খ)যে ভাষায় মনের ভাব প্রকাশ করা হয়


১০)যেদিকে ফেরাও সেদিকে ফেরে'-যার কথা বলা হয়েছে-

ক)সংস্কৃত ভাষা

খ)ইংরেজি ভাষা

গ)দর্শন-বিজ্ঞান

ঘ)য়ে ভাষায় মনের ভাব প্রকাশ করি

উত্তর:(ঘ)য়ে ভাষায় মনের ভাব প্রকাশ করি


১১)ভাষাকে করতে হবে-

ক)মধুক্ষরা

খ)সাফ ইস্পাত

গ)অম্লমধুর

ঘ)স্তোত্রসমান

উত্তর:(খ)সাফ ইস্পাত


১২)সংস্কৃত ভাষার চাল-

ক)গদাইলস্করি

খ)বিলম্বিত

গ) মন্দাক্রান্তা

ঘ)গজেন্দ্ৰগতি

উত্তর:(ক)গদাইলস্করি


১৩)'বাঙ্গালা দেশের স্থানে স্থানে রকমারি ভাষা,কোটি গ্রহণ করব ?'-

ক)চলিত ভাষা

খ) মান্য চলিত ভাষা

গ)কথ্য ভাষা

ঘ) কলকাতার ভাষা

উত্তর:(ঘ) কলকাতার ভাষা


১৪)'প্রাকৃতিক নিয়মে যেটি বলবান হচ্ছে এবং ছড়িয়ে পড়ছে,সেইটিই নিতে হবে ।'-সেটি হল-

ক) ইংরেজি ভাষা

খ)কলকাতার ভাষা

গ) উত্তর ভারতের ভাষা

ঘ) সংস্কৃত ভাষা

উত্তর:(খ)কলকাতার ভাষা


১৫) বই-এর ভাষা আর ঘরে কথা-বলা ভাষাকে এক করতে হলে, যে-কোনো বুদ্ধিমান যা করবে-

ক)পড়াশোনার সীমা বাড়াবে

খ) বই-এর ভাষাকে সহজ করবে

গ)ইংরেজি বর্জন করবে

ঘ) কলকাতার ভাষাকে ভিত্তি করে নেবে

উত্তর:(ঘ) কলকাতার ভাষাকে ভিত্তি করে নেবে


১৬)‘মীমাংসাভাষ্য' রচনা করেছিলেন-

ক)শবরস্বামী

খ)পাণিনি

গ) ভরত

ঘ) শূদ্রক

উত্তর:(শবরস্বামী


১৭)‘মহাভাষ্য' কার লেখা?

ক)পতঞ্জলি

খ)পাণিনি

গ) সবরস্বামী

ঘ) শংকরাচার্য

উত্তর:(ক)পতঞ্জলি


১৮)‘রাজা আসীৎ'-এ কথার অর্থ-

ক) রাজা আসছেন

খ)রাজা আসবেন

গ) রাজা ছিলেন

ঘ) রাজা সৎ

উত্তর:(গ) রাজা ছিলেন


১৯)সংস্কৃত রচনায় ব্যবহৃত বিশেষণ, সমাস,শ্লেষ ইত্যাদিকে বিবেকানন্দ বলেছেন-

ক)রচনার মণিমুক্তা

খ)লেখার সৌন্দর্য

গ) প্রতিভার বিচ্ছুরণ

ঘ) মড়ার লক্ষণ

উত্তর:(ঘ) মড়ার লক্ষণ


২০)সাধারণ মানুষের ভাষায় ধর্মীয় শিক্ষাপ্রচার-

ক) কালীপ্রসন্ন সিংহ

খ) বিদ্যাসাগর

গ) বুদ্ধ, চৈতন্য, রামকৃষ্ণ

ঘ) রাজা রামমোহন রায়

উত্তর:(গ) বুদ্ধ, চৈতন্য, রামকৃষ্ণ


২১)স্বামী বিবেকানন্দ ভাষাকে তুলনা করেছেন-

ক)হিরের সঙ্গে

খ)ইস্পাতের সঙ্গে

গ) সোনার সঙ্গে

ঘ) মুক্তোর সঙ্গে

উত্তর:(খ)ইস্পাতের সঙ্গে


২২)স্বাভাবিক ভাষার প্রধান বৈশিষ্ট্য-

ক)কটমট ও কঠিন হওয়া

খ)কেবল বিদ্বানের জন্য উপযোগী হওয়া

গ)মানুষের মনের ভাব প্রকাশ করতে পারা

ঘ)অতিরিক্ত অলংকৃত হওয়া

উত্তর:(গ)মানুষের মনের ভাব প্রকাশ করতে পারে


২৩) ভাষার উন্নতির প্রধান লক্ষণ-

ক)জাতীয় উন্নতি

খ) ব্যক্তিগত উন্নতি

গ)ধর্মীয় উন্নতি

ঘ) অর্থনৈতিক উন্নতি

উত্তর:(ক)জাতীয় উন্নতি


২৪)'মৃত ভাষা' বলা হয়-

ক)সংস্কৃতকে

খ)বাংলাকে

গ) আরবিতে

ঘ) ইংরেজিকে

উত্তর:(ক)সংস্কৃতকে


২৫)স্বামী বিবেকানন্দের মতে,ভাষার প্রকৃত রূপ হওয়া উচিত-

ক) অলংকৃত

খ)সহজ ও প্রাণবন্ত

গ)কটমট ও কঠিন

ঘ) সংস্কৃতঘেঁষা

উত্তর:(খ)সহজ ও প্রাণবন্ত


২৬)যার মাধ্যমে ভাষার পরিবর্তন ঘটে-

ক)প্রযুক্তি

খ)যোগাযোগ ব্যবস্থা

গ)ধর্মীয় সংস্কার

ঘ)ঐতিহাসিক গবেষণা

উত্তর:(খ)যোগাযোগ ব্যবস্থা


২৭)ভাষাকে স্বামী বিবেকানন্দ যে অস্ত্রের মতো ভাবতে বলেছেন-

ক) তরবারি

খ) বন্দুক

গ)তির

ঘ) ছুরি

উত্তর:(ক) তরবারি


২৮)স্বামী বিবেকানন্দ যে ভাষা ব্যবহারের সমালোচনা করেছেন-

ক)সহজ ভাষার ব্যবহার

খ)সাধারণ মানুষের ভাষা

গ) কঠিন ও দুর্বোধ্য ভাষার ব্যবহার

ঘ) কলকাতার ভাষা

উত্তর:(গ) কঠিন ও দুর্বোধ্য ভাষার ব্যবহার



আরো পড়ুন:


একাদশ শ্রেণির বাংলা প্রথম সেমিস্টার: 


গল্প


পুঁইমাচা গল্পের mcq প্রশ্ন উত্তর click here 


বিড়াল প্রবন্ধের mcq প্রশ্ন উত্তর click here 


ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কবিতা mcq প্রশ্ন উত্তর click here 




প্রাচীন বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস একাদশ শ্রেণির প্রথম সেমিস্টার: 

প্রথম পর্ব:


চর্যাপদের mcq প্রশ্ন উত্তর click here 




একাদশ শ্রেণির বাংলা দ্বিতীয় সেমিস্টার:


গল্প:

ছুটি গল্পের প্রশ্ন উত্তর Click here 


তেলেনাপোতা আবিষ্কার গল্পের বড় প্রশ্ন উত্তর click here 


কবিতা:

ভাব সম্মিলন কবিতার প্রশ্ন উত্তর Click here 


লালন শাহ ফকিরের গান কবিতার প্রশ্ন

উত্তর Click here 



নাটক: 


পূর্ণাঙ্গ সহায়ক গ্রন্থ:

পঞ্চতন্ত্র


বই কেনা প্রবন্ধের প্রশ্ন উত্তর click here 

আজব শহর কলকেতা প্রবন্ধ প্রশ্ন উত্তর Click here

পঁচিশে বৈশাখ প্রবন্ধের প্রশ্ন উত্তর Click here 

আড্ডা প্রবন্ধের প্রশ্ন উত্তর Click here 


আধুনিক বাংলা সাহিত্যের ধারা:


বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে বঙ্কিমচন্দ্রের অবদান আলোচনা করো। Click here 


বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অবদান আলোচনা করো। Click here 


বাংলা কাব্য সাহিত্য মাইকেল মধুসূদন দত্তের অবদান Click here 


বাংলা কাব্য সাহিত্যে বিহারীলাল চক্রবর্তী অবদান click here 


বাংলা নাট্য সাহিত্যে গিরিশচন্দ্র ঘোষের অবদান Click here 


বাংলা নাট্য সাহিত্যে বিজন ভট্টাচার্যের অবদান Click here 


বাংলা গদ্যে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের অবদান Click here 


বাংলা উপন্যাসে রবীন্দ্রনাথের অবদান Click here 


বাংলা নাট্য সাহিত্যে দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের অবদান Click here 


বাংলা ছোটগল্পে রবীন্দ্রনাথের অবদান Click here 


বাংলা উপন্যাসে শরৎচন্দ্রের অবদান click here 



মানস- মানচিত্র অবলম্বনে:


ইন্টারনেট আধুনিক জীবন সম্পর্কে প্রবন্ধ রচনা Click here 


বিশ্ব উষ্ণায়ন প্রবন্ধ রচনা Click here 


শিক্ষায় ও চরিত্র গঠনে খেলাধুলো রচনা Click here 


রক্তদান জীবনদান প্রবন্ধ রচনা Click here 


বিজ্ঞাপন ও আধুনিক জীবন রচনা Click here 


চরিত্র গঠনে খেলাধুলার ভূমিকা Click here 


লৌকিক সাহিত্যের বিভিন্ন দিকে:


লোককথা Click here 

ধাঁধা Click here 

ছড়া Click here



দ্বাদশ শ্রেণীর তৃতীয় সেমিস্টার


আদরিনী গল্পের mcq প্রশ্ন উত্তর click here 


অন্ধকার লেখাগুচ্ছ কবিতার mcq প্রশ্ন উত্তর 


দিগ্বিজয়ের রূপকথা কবিতার mcq প্রশ্ন উত্তর Click here 


বাঙ্গালা ভাষা প্রবন্ধের mcq প্রশ্ন উত্তর Click here 


পোটরাজ গল্পের mcq প্রশ্ন উত্তর Click here 


আন্তর্জাতিক কবিতা 

তার সঙ্গে কবিতার mcq প্রশ্ন উত্তর click here 


























Post a Comment

0 Comments